Posts

Showing posts from January, 2020

ইতালির ফ্যাসিবাদ

                                ফ্যাসিজম বা ফ্যাসিবাদ হচ্ছে একটা চরমপন্থী, জাতীয়তাবাদী, কর্তৃত্বপরায়ন রাজনৈতিক মতাদর্শ। এই দর্শন সবকিছুকেই রাষ্ট্রের নামে নিজেদের অধীন বলে মনে করে। রাষ্ট্র হচ্ছে বর্ম, নেপথ্যে থাকে একটি সর্বগ্রাসী দল বা গোষ্ঠী, ফ্যাসিবাদ যাদের আদর্শ। ফ্যাসিবাদে রাষ্ট্রের গুরুত্বের ওপর জোর দেয়া হয়। ফ্যাসিবাদ সেই গণতান্ত্রিক পদ্ধতির বিরোধী, যে গণতন্ত্রে জাতিকে সংখ্যাগরিষ্ঠতা দিয়ে বিচার করা হয়। এখানে ভিন্নমতের কোন ঠাঁই নেই। এ জন্য ফ্যাসিবাদে ভিন্নমতকে সহ্য না করে দমন করা হয়।                              প্যারিস শান্তি সম্মেলনে সম্পাদিত চুক্তিগুলির দ্বারা স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয় নি । প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সর্বনাশা পরিণাম যথা— লোকক্ষয়, সম্পত্তিবিনাশ, শিল্পের ধ্বংস, ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষতি, বেকারত্ব প্রভৃতি ইউরোপের নানা দেশে সমস্যা তীব্রতর করে তোলে । ফলে ওই সব দেশে প্রতিক্রিয়াশীল শক্তির উদ্ভব হয় । সমসাময়িক কালে এই প্রতিক...

মিউনিখ চুক্তি

                                ১৯৩৩ সালে হিটলার ক্ষমতায় এলো। এর পরই জার্মান ফ্যাসিজম আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যবাদের আক্রমণকারী শক্তি এবং যুদ্ধের প্রধান প্ররোচকের ভূমিকা গ্রহণ করল। ফ্যাসিস্ট একনায়কত্ব বড় বড় পুঁজিপতিদের স্বার্থ রক্ষা করছিল এবং বুর্জোয়া শাসনের সবচেয়ে আগ্রাসী ও সন্ত্রাসবাদী রূপ পরিগ্রহ করেছিল।                                                                  জার্মানি একের পর এক আগ্রাসন নীতি অনুসরণ করে ও ইঙ্গ-ফরাসি তোষণনীতির সুযোগ নিয়ে প্রথমে অস্ট্রিয়া দখল করে । তারপর চেকোশ্লোভাকিয়ার কাছ থেকে সুদাতেনল্যান্ড দাবি করে । সুদাতেন ছিল জার্মান অধ্যুষিত অঞ্চল । জার্মানদের স্বার্থ রক্ষায় হিটলার সুদাতেনে যুদ্ধ প্রস্তুতি শুরু করে । উদ্বিগ্ন ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী নেভিল চেম্বারলেন বার্লিনে উপস্থিত হয়ে জার্মানির সর্বাধিনায়ক হিটলারকে নির...

তৃতীয় বিশ্বের বৈশিষ্ট্য

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের  অবসানের পর পৃথিবী পরস্পর দুটি শিবিরে ভাগ হয়ে যায় । একটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে প্রথম বিশ্ব অন্যটি সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে দ্বিতীয় বিশ্ব নামে পরিচিতি পায় । এই দুই শিবিরে যোগ না দিয়ে সদ্য স্বাধীন দেশ গুলি নিরপেক্ষ অবস্থান গ্রহণ করে এবং বিশ্বে সাম্রাজ্যবাদ ও বর্ণবৈষম্য বিরোধী শিবিরের জন্ম দেয় । এই শিবির তৃতীয় বিশ্ব নামে পরিচিত । এর বৈশিষ্ট্য গুলি নিম্নরূপ - 1. এই দেশগুলো নিজেদের মধ্যে ন্যাম (জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন) গড়ে তোলে, যেখানে অগ্রগণ্য ছিলেন ভারতের জওহরলাল নেহেরু, ইন্দোনেশিয়ার সুহার্তো এবং যুগোস্লাভিয়ার জোসিপ ব্রজ টিটোর মতো নেতারা। 2.  তৃতীয় বিশ্বের বেশিরভাগ দেশই আগে ছিল অন্য কোনো বড় ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত।     দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর মাত্রই তারা স্বাধীনতা লাভ করেছিল। ফলে অর্থনৈতিক ও অবকাঠামোগত দিক দিয়ে তারা স্বভাবতই অনেক পিছিয়ে ছিল। 3.   তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো অধিকাংশই উন্নয়নশীল বা স্বল্পোন্নত।   4. তৃতীয় বিশ্ব পরিভাষাটির প্রথম প্রয়োগ এবং সংজ্ঞায়নের...

ঠান্ডা লড়াই এর উৎপত্তি

                                দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের (1945)অবসানের পর পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ পরস্পর দুটি রাষ্ট্র জোটের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়  । একটি আমেরিকার নেতৃত্বে পশ্চিমী ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্র জোট অন্যটি সোভিয়েত রাশিয়ার নেতৃত্বে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র জোট ।  এই দুই রাষ্ট্র জোট কোনো প্রত্যক্ষ যুদ্ধ না করেও দীর্ঘকাল ধরে পারস্পরিক প্রতিদ্বন্দ্বীতা যুদ্ধের আবহ বাসায় যুদ্ধ চালাতে থাকে ।  এই ছায়াযুদ্ধ ইতিহাসের ঠান্ডা লড়াই নামে পরিচিত ।  ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে প্রখ্যাত মার্কিন ভাষ্যকার ও চিন্তাবিদ ওয়াল্টার লিপম্যান তাঁর লেখা বই 'The Cold War' -এ প্রথম 'Cold War' শব্দটি ব্যবহার করেন ।  প্রাক্তন সোভিয়েত পররাষ্ট্র মন্ত্রী ম্যাক্সিম লিটভিনভ -এর মতে ঠান্ডা লড়াই এর অন্তর্নিহিত কারণ হল আদর্শবাদী মতাদর্শের মহাসংঘাত । ঠান্ডা লড়াই এর পটভূমি-- 1.  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে বৃহৎ শক্তিধর দেশ দুটি অপর দেশগুলির ওপর তাদের প্রভাব বিস্তারে উদ্যোগী হয় । আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র অন্যান্য দেশের ওপর তার সর্...

জার্মানির নাৎসিবাদ

     প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তীকালে জার্মানির অর্থনীতি সম্পূর্ণভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে । জার্মানিতে ভাইমার প্রজাতান্ত্রিক সরকারের দুর্বলতা নানা দিক দিয়ে ফুটে বেরুতে থাকে । দেশে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা, অর্থনৈতিক সংকট, বেকারত্ব, শিল্পবাণিজ্যে মন্দা, জনস্ফীতি, খাদ্যসংকট, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ইত্যাদি নানান সমস্যার কারণে মানুষের জীবন যখন দুর্বিষহ হয় ওঠে ও ভার্সাই সন্ধির অপমানজনক শর্তগুলো জার্মানদের মধ্যে গভীর উত্তেজনা ও প্রতিশোধ স্পৃহা জাগিয়ে তুলছে, তখন ইটালির অনুকরণে জার্মানিতেও নাৎসি নামক এক শক্তিশালী দলের উদ্ভব হয় । ফ্যাসিস্টদের মতো নাৎসিরাও ছিল প্রতিক্রিয়াশীল ও গণতন্ত্রের ঘোর বিরোধী । দেশে জাতীয়তাবাদী সমাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করাই ছিল নাৎসিদের লক্ষ্য । ইটালির মতো যুদ্ধবিদ্ধস্ত জার্মানিতেও সর্বক্ষেত্রে সংকট প্রকটরূপে দেখা দেয় । ভার্সাই সন্ধির শর্তাবলি একদিকে যেমন জার্মানিকে সবদিক থেকে আঘাত হানে অন্যদিকে চুক্তির অপমানজনক শর্তাবলি জার্মানদের অন্তরে প্রতিশোধ গ্রহণের স্পৃহা তীব্র করে তোলে । জার্মানির ভাইমার প্রজাতন্ত্র সাম্যবাদী আদর্শকে ঠেকালেও জনগণের স্বপ্নকে সার্থক করে তুলতে বা তাদের...

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণ

পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত যত যুদ্ধ-বিগ্রহ হয়েছে এর মধ্যে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ অন্যতম।১৯১৪ থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত সংঘটিত এই মহাযুদ্ধের ব্যাপ্তি।এই মহাযুদ্ধে হতাহতের সংখ্যা এবং ধ্বংসযজ্ঞ অতীত কালের সকল যুদ্ধের নৃশংসতা কে হার মানিয়েছে।যে সকল কারণে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল তা নিম্নে আলোচনা করা হল-- উগ্র জাতীয়তাবাদ :- অতৃপ্ত জাতীয়তাবাদ থেকে উগ্র জাতীয়তাবাদের বিকাশ ঘটে । প্রত্যেক দেশের উৎকট জাতীয়তাবাদ নিজ নিজ দেশের শ্রেষ্ঠত্ব দাবী করতে থাকে  । জার্মানি ছিল এইরকম উগ্র ও অসহিষ্ণু জাতীয়তাবাদের সবথেকে বড় উদাহরণ  । সংকীর্ণ উগ্র জাতীয়তাবাদ জার্মানি ছাড়াও ইতালি ফ্রান্স ইংল্যান্ড ও জাপানেও প্রকাশ পায় ।  ফলে বিভিন্ন জাতির মধ্যে বিদ্বেষ এমনভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে যা কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান অসম্ভব হয়ে পড়ে হলি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পথ প্রশস্ত হয়  । সামরিকবাদ-  উগ্র ও অসহিষ্ণু জাতীয়তাবাদ জন্ম দেয় সামরিক বাদের .উনবিংশ শতাব্দী থেকে পাশ্চাত্য রাষ্ট্রগুলো ধারণা করতে থাকে যে যুদ্ধ ছাড়া জাতীয় আশা-আকাঙ্ক্ষা লাভ করা যায় না. 1871 এর ফ্রান্স রাশিয়ার যুদ্ধের পর ইউর...

short question

1.আমেরিকান বিপ্লব বলতে কী বোঝো- আজকের বিশ্বের সর্ব বৃহৎ শক্তি যুক্তরাষ্ট্রও এক দিন ব্রিটিশ উপনিবেশের অন্তর্গত ছিল। অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে উত্তর আমেরিকার ১৩টি প্রদেশ এক রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে মুক্ত হয়ে ‘ইউনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকা’ গঠন করে, ইতিহাসের পাতায় যেটি আমেরিকান বিপ্লব নামে পরিচিত। ২. কে আমেরিকা আবিষ্কার করেন কত খ্রিস্টাব্দে- আমেরিকা আবিষ্কার করেন ক্রিস্টোফার কলম্বাস 1892 সালে ৩. আমেরিকার নামকরণের তাৎপর্য আলোচনা করো- আমেরিকা নামকরণ আমেরিগো ভেসপুচি নামানুসারে করা হয় , ইতালিয়ান অভিযাত্রী যিনি ধারণা দিয়েছিলেন যে ক্রিস্টোফার কলম্বাস যে জায়গায় ১৪৯২ সালে যাত্রা করেছিলেন সেগুলি একটি পৃথক মহাদেশের অংশ ছিল। ৪. রেড রিভার যুদ্ধ- রেড রিভার যুদ্ধ 1874 সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী এবং দক্ষিণ সমভূমির ভারতীয়দের মধ্যে হয়েছিল টেক্সাস প্যানহ্যান্ডল অঞ্চলে ৫. আমেরিকা কত খ্রিস্টাব্দে স্বাধীনতা লাভ করে-   July 4 ,  1776 ৬. মে ফ্লাওয়ার বলতে কী বোঝো যে জাহাজে করে ইউরোপ থেকে খ্রিস্টান ধর্ম প্...

আমেরিকার গৃহযুদ্ধের পরবর্তীকালে আমেরিকার দক্ষিণের রাজ্যগুলির পুনর্গঠন পর্যালোচনা কর

                                             পুনর্গঠন নিয়ে জাতীয় বিতর্ক শুরু হয়েছিল গৃহযুদ্ধের সময়। 1863 সালের ডিসেম্বরে, তিনি মুক্তির ঘোষণাটি প্রকাশের এক বছরেরও কম সময় পরে প্রেসিডেন্ট মো। আব্রাহাম লিংকন পুনর্গঠনের প্রথম বিস্তৃত কর্মসূচি, দশ শতাংশ পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিলেন। এর অধীনে, যখন কোনও রাজ্যের পূর্বভাগের দশ ভাগের এক ভাগ ভোটার আনুগত্যের শপথ নেন, তখন তারা একটি নতুন রাজ্য সরকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে। লিংকনের কাছে এই পরিকল্পনাটি উত্তর-পূর্ব দক্ষিণের নীলনকশার চেয়ে কনফেডারেশনকে দুর্বল করার চেষ্টা করেছিল। এটি ইউনিয়ন-অধিষ্ঠিত সংঘবদ্ধতার কিছু অংশে কার্যকর হয়েছিল, তবে নতুন সরকারগুলির কোনওটিই স্থানীয় সমর্থন সমর্থন লাভ করতে পারেনি।                                     1866 সালের কংগ্রেসনাল নির্বাচনের পরে, উত্তর ভোটাররা জনসনের নীতিগুলিকে অত্যধিকভাবে প্রত্যাখ্যান করেছিল। কংগ্রে...

জেফারসন এর শাসনকালে আমেরিকার কি কি পরিবর্তন ঘটে

উদ্বোধন - 03/04/1801  খ্রিস্টাব্দে  টমাস জেফারসন আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় রাষ্ট্রপতি হিসাবে  খ্রিস্টাব্দে নির্বাচিত হন । জেভারসন এর শাসনকালে আমেরিকার যে পরিবর্তনগুলি ঘটেছে  সেগুলি হল নিম্নরূপ - 1. ত্রিপোলি যুদ্ধ ঘোষণা করেছে - ত্রিপোলির পাশা ইউসুফ করামিনী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কনস্যুলেটে প্রতীকীভাবে পতাকাটি কেটে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন। 2. উইলিয়াম সি.সি. ক্লেবার্ন গভর্নর নিযুক্ত- উইলিয়াম সি.সি. ক্লেবার্ন মিসিসিপির নতুন আঞ্চলিক গভর্নর নিযুক্ত হয়েছেন। 3. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেন সম্মেলন করেছে- 1794 সালের চুক্তি সম্পর্কিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের মধ্যে একটি সম্মেলন শেষ হয়েছে।   4. সেনাবাহিনী হ্রাস এবং পশ্চিম পয়েন্ট স্থাপন- কংগ্রেস মার্কিন সেনাবাহিনীর আকারটিকে তার 1796 সীমাতে হ্রাস করে।জেফারসন আইনে স্বাক্ষর করে ওয়েস্ট পয়েন্টে একটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারী সামরিক একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেন। 5 .আবগারি কর বাতিল- হুইস্কির মতো পণ্যগুলির উপর কুখ্যাত আবগারি শুল্ক বাতিল করা হয়। 6....

Turners থিওরি

1893 সালে  টার্নারের যুক্তি যে আমেরিকান গণতন্ত্র আমেরিকান সীমান্ত দ্বারা গঠিত হয়েছিল।তিনি প্রক্রিয়াটি - চলমান সীমান্তের রেখা - এবং প্রক্রিয়াটির মধ্য দিয়ে আগত অগ্রগামীদের উপর যে প্রভাব ফেলেছিলেন তা জোর দিয়েছিলেন। তিনি ফলাফলগুলিকেও জোর দিয়েছিলেন,। "আমেরিকান গণতন্ত্র কোনও তাত্ত্বিকের স্বপ্ন থেকেই জন্মগ্রহণ করে; এটি সুজান কনস্ট্যান্টে ভার্জিনিয়ায় বা মেফ্লাওয়ারে প্লাইমাউটে নিয়ে যাওয়া হয় নি।                  থিসিসে আমেরিকান সীমান্ত আমেরিকানদের ইউরোপীয় মানসিকতা থেকে মুক্তি দিয়ে এবং পুরানো, অকার্যকর রীতিনীতিগুলি ক্ষুণ্ন করে স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করেছিল। সীমান্তের স্থায়ী সেনাবাহিনী, প্রতিষ্ঠিত গীর্জা, অভিজাত বা অভিজাতদের কোনও প্রয়োজনই ছিল না।                   টার্নারের মতে, আমেরিকার অগ্রগতি বারবার সীমান্তে একটি চক্রীয় প্রক্রিয়া পেরিয়েছে, কারণ সমাজকে পশ্চিমের দিকে তার আন্দোলনের সাথে পুনর্নির্মাণের প্রয়োজন হয়েছিল।  1880 এর দশক পর্যন্ত আমেরিকান ইতিহাসের সবকিছু...